ধান চাষিদের সমস্যা সমাধানে নতুন এক উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। দেশের যে কোনো প্রান্তের কৃষক এখন ২৪ ঘণ্টা হেল্পলাইনে ফোন করে আবহাওয়া, ধানের রোগবালাই, পোকামাকড়, আগাছা নিয়ন্ত্রণ,
ধান চাষিদের সমস্যা সমাধানে নতুন এক উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। দেশের যে কোনো প্রান্তের কৃষক এখন ২৪ ঘণ্টা হেল্পলাইনে ফোন করে আবহাওয়া, ধানের রোগবালাই, পোকামাকড়, আগাছা নিয়ন্ত্রণ,
সারাদেশে সবজির চাহিদার একটি বড় অংশ পূরণ হয় পাবনার ঈশ্বরদী ও আটঘরিয়া উপজেলায় উৎপাদিত সবজি দিয়ে। এখানকার মাটি অত্যন্ত ভালো ও কৃষকদের পরিশ্রমে সবজি প্রধান এলাকা হিসেবে পরিচিত এই উপজেলা।
আমন ধানে নতুন আশা জাগিয়েছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত ব্রি ধান-১০৩। স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন এ ধানের জাতে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ প্রচলিত জাতের চেয়ে
ভয়াবহ বন্যার কবলে শেরপুরের পাঁচ উপজেলা। তিন দশকেও এত ভয়াবহ বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। মহারশী আর চেল্লাখালী নদীর তীরবর্তী বাঁধের ভাঙনে লন্ডভন্ড স্থানীয় কৃষকদের স্বপ্ন। কৃষি বিভাগের তথ্য বলছে, টানা বর্ষণ
ধানক্ষেতে গাছের ডাল, খুঁটি, বাঁশের কঞ্চি ও ধনিচার ডাল পুঁতে রেখে পাখিদের আকৃষ্ট করা হয়, যা ‘পার্চিং পদ্ধতি’ হিসেবে পরিচিত। এই পদ্ধতির মাধ্যমে পাখিরা এসব স্থানে বসে ফসলের ক্ষতিকারক পোকামাকড়
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে অতিবৃষ্টির কারণে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে পচন রোগে আক্রান্ত হতে শুরু করেছে শীতকালীন আগাম ফুলকপির ক্ষেত। যার ফলে আক্রান্ত গাছ থেকে ফুলকপি নষ্ট হতে শুরু করেছে। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বালিয়াকান্দির
কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় গত বছর ১ বিঘা জমিতে করলা চাষে লাভ করেছিলেন। তাই এবার ২ বিঘা জমিতে করলা চাষ করেছেন জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মিনিগাড়ী গ্রামের আ. খালেক। এ
প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে পাহাড়ের ঢালুতে আবাদ করা জুমের ধান কাটার উৎসব চলছে। মুখে হাসি নিয়ে এসব ফসল ঘরে তুলতে ব্যস্ত জুমিয়ারা। সম্প্রতি থানচি বলিপাড়া এলাকায় দেখা যায়, অধিকাংশ উঁচু
দেশে ইউরিয়া-নন ইউরিয়া সারের যে মজুদ রয়েছে তা দিয়ে আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত কোনো সংকট হবে না বলে জানিয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। তিনি বলেন, আগামী ডিসেম্বর
এইতো ১৫-২০ বছর আগেও ব্রহ্মপুত্রের অববাহিকায় চরাঞ্চলে বলার মতো তেমন ফসল হতো না। এখন সেই ধুধু বালুচর পরিণতি হয়েছে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতে, বর্তমানে বাংলাদেশের চরাঞ্চলে প্রায়